অনাবৃষ্টি এবং তীব্র তাপপ্রবাহে বিগত বছরগুলোর তুলনায় এ বছর কম জমিতে পাট চাষ হয়েছে। তবে যেসব জমিতে কৃষক পাট চাষ করেছেন, তাঁদের জমিতে ফলন ভালো হয়েছে। কৃষি বিভাগ সূত্রে জানা গেছে, বগুড়ায় এবার ৮ হাজার ৮০০ হেক্টর জমিতে পাট চাষ করা হয়েছে। এখন পাট কাটা ও আঁশ ছড়ানোর কাজে ব্যস্ত সময় পার করছেন কৃষকেরা। গত বছরের তুলনায় এবার পাটের দামও বেশি পাচ্ছেন কৃষকেরা।

১ / ১১

 সদ্য কাটা পাট জাগ দেওয়ার জন্য ইছামতী নদীতে ফেলছেন এক ব্যক্তি।

২ / ১১

যমুনার চরাঞ্চল থেকে কাটা পাট ভেলা বানিয়ে ভাসিয়ে তীরে নিয়ে আসছেন কৃষকেরা।

৩ / ১১

যমুনার পানিতে পাট জাগ দিচ্ছেন এক কৃষক।

৪ / ১১

জাগ দেওয়া পাটের আঁশ ছড়াচ্ছেন কৃষক আপেল সরকার।

৫ / ১১

আঁকাবাঁকা ইছামতী নদীর তীর ঘেঁষে চলছে পাটের আঁশ ছড়ানোর কাজ।

৬ / ১১

ইছামতী নদীর ওপর নির্মিত মহিষাবান সেতুতে পাট শুকিয়ে নিচ্ছেন কৃষকেরা।

৭ / ১১

যমুনার চরাঞ্চলে পাট শুকিয়ে নিচ্ছেন কৃষকেরা।

৮ / ১১

আঁশ ছড়ানো পাটের বান্ডিল নৌকায় তীরে নিয়ে আসছেন কৃষকেরা।

৯ / ১১

পাট শুকাতে নিয়ে যাচ্ছেন দুই কৃষক।

১০ / ১১

চরাঞ্চল থেকে পাট কাটি নিয়ে আসছেন এক কৃষক। সেগুলো জ্বালানি হিসেবে ব্যবহার করবেন তিনি।

১১ / ১১

সারিয়াকান্দি হাটে পাট বেচাকেনা চলছে। প্রতি মণ পাট ২ হাজার ৮০০ থেকে ৩ হাজার ২০০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে।