× প্রচ্ছদ জাতীয় রাজনীতি অর্থনীতি সারাদেশ আন্তর্জাতিক খেলা বিনোদন ফিচার প্রবাস সকল বিভাগ
ছবি ভিডিও লাইভ লেখক আর্কাইভ

কেরালায় ভূমিধসে মৃতের সংখ্যা বেড়ে ২৭৬

ন্যাশনাল ট্রিবিউন ডেস্ক

০১ আগস্ট ২০২৪, ০৩:৩৩ এএম । আপডেটঃ ০১ আগস্ট ২০২৪, ০৩:৪৯ এএম

ভারতের দক্ষিণাঞ্চলীয় রাজ্য কেরালার পার্বত্য জেলা ওয়েনাড়ের কয়েকটি গ্রামে ভূমিধসে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ২৭৬ জনে দাঁড়িয়েছে, এদের মৃতদেহ উদ্ধার করা সম্ভব হলেও এখনও নিখোঁজ রয়েছেন ১৫০ জনেরও বেশি মানুষ।

ওয়েনাড়ের জেলা প্রশাসন বৃহস্পতিবার সকালে দেওয়া এক বিবৃতিতে এই তথ্য জানিয়েছেন বলে খবর ভারতীয় গণমাধ্যমের।

মঙ্গলবার ভোরে ভারি বৃষ্টিপাতের মধ্যে ধারাবাহিক পাহাড় ধসে ওয়েনাড়ের প্রায় চারটি গ্রাম নিশ্চিহ্ন হয়ে গেছে। পশ্চিমঘাট পর্বতের জঙ্গলঘেরা গ্রামগুলোর বাড়িঘর, চা ও কফির বাগান হাজার হাজার টন পাথর ও কাদার স্তূপের নিচে চাপা পড়েছে বলে আনন্দবাজার পত্রিকার প্রতিবেদনে বলা হয়েছে।

প্রবল বৃষ্টির মধ্যেই নিখোঁজদের সন্ধানে তল্লাশি ও উদ্ধার কাজ চালানো হচ্ছে। ভারতীয় সেনাবাহিনীর সদস্যরা, দেশটির জাতীয় দুর্যোগ মোকাবেলা বাহিনী, রাজ্য দুর্যোগ মোকাবেলা বাহিনী, রাষ্ট্রীয় জরুরি পরিষেবা কর্মীর ও স্থানীয় বাসিন্দারা উদ্ধারকাজে নিয়োজিত আছেন।

ভূমিধসে আহত ২১৯ জনকে হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছিল, তাদের মধ্যে ৭৮ জন এখনও চিকিৎসাধীন আছেন বলে জানা গেছে।

কেরালার মুখ্যমন্ত্রী পিনারাই বিজয়ন বৃহস্পতিবার জানিয়েছেন, মঙ্গলবার বিপর্যয়ের পর থেকে এ পর্যন্ত ১৫৯২ জনকে উদ্ধার করা সম্ভব হয়েছে আর ৬৭টি পরিবারের ২০৬ জনকে আশ্রয়স্থলে পাঠানো হয়েছে।

ক্ষয়ক্ষতি ও দুর্গতদের দেখতে বিজয়ন এদিন সকালে ওয়েনাড়ের গিয়েছেন বলে বার্তা সংস্থা এএনআই জানিয়েছে।

ভূমিধসে যে চারটি গ্রাম ধ্বংস হয়ে গেছে সেগুলোর নাম চুরালমালা, মুন্ডাক্কাই, অট্টামালা ও নুলপুঝা। গ্রামগুলোর মধ্যে ভূমিধসের ঘটনা প্রথম ঘটে মুন্ডাক্কাইতে, এরপর চুরালমালায়। ব্যাপক এ ভূমিধসে চারটি গ্রামের বাড়িঘর, রাস্তা ও গাছপালা পাথর ও কাদার স্রোতের নিচে চাপা পড়ে।

ভূমিধস ও প্রবল বৃষ্টির কারণে ওই এলাকার জলপ্রবাহগুলোতে পানি বেড়ে যাওয়ায় ও রাস্তা ধ্বংস হওয়ায় উদ্ধারকাজে বিঘ্ন ঘটছে।

National Tribune

সম্পাদক ও প্রকাশক: আনোয়ার হোসেন নবীন

যোগাযোগ: +880244809006

ই-মেইল: [email protected]

ঠিকানা: ২২০/১ (৫ম তলা), বেগম রোকেয়া সরণি, তালতলা, আগারগাঁও, পশ্চিম কাফরুল, ঢাকা-১২০৭

আমাদের সঙ্গে থাকুন

© 2025 National Tribune All Rights Reserved.