× প্রচ্ছদ জাতীয় রাজনীতি অর্থনীতি সারাদেশ আন্তর্জাতিক খেলা বিনোদন ফিচার প্রবাস সকল বিভাগ
ছবি ভিডিও লাইভ লেখক আর্কাইভ

৮ বছর বয়সে গ্র্যান্ডমাস্টারকে হারিয়ে দাবায় বিশ্ব রেকর্ড

ন্যাশনাল ট্রিবিউন ডেস্ক

২১ ফেব্রুয়ারি ২০২৪, ০৫:১৩ এএম । আপডেটঃ ২১ ফেব্রুয়ারি ২০২৪, ০৫:১৪ এএম

ছবি: সংগৃহীত

দাবার ক্লাসিক্যাল টুর্নামেন্টে সবচেয়ে কম বয়সী হিসেবে কোনো গ্র্যান্ডমাস্টারকে হারিয়ে ইতিহাস গড়েছে ভারতীয় বংশোদ্ভূত এক সিঙ্গাপুরি বালক।

সুইজারল্যান্ডের বার্গডর্ফার স্ট্যাডথাউস ওপেনের চতুর্থ রাউন্ডে মাত্র ৮ বছর ৬ মাস ১১ দিন বয়সে রোববার পোলিশ গ্র্যান্ডমাস্টার জ্যাসেক স্টপাকে পরাজিত করে সে।

অশ্বত্থ কৌশিক নামে ওই বালকের জন্ম ভারতে হলে থাকে সিঙ্গাপুরে। তার জন্ম ২০১৫ সালে।

চিজ ডটকমের বরাতে সিএনএন জানিয়েছে, কৌশিকের আগে দাবার ক্লাসিক্যাল টুর্নামেন্টে সর্বকনিষ্ঠ হিসেবে কোনো গ্র্যান্ডমাস্টারকে হারানোর রেকর্ডটি মাত্র মাসখানেক আগের। ৫৯ বছর বয়সী গ্র্যান্ডমাস্টার মিল্কো পপশেভকে পরাজিত করে সেসময় রেকর্ডটি নিজের করে নিয়েছিল ৮ বছর ১১ মাস বয়সী সার্বিয়ান কিশোর লিওনিড ইভানোভিচ।

তবে সেই রেকর্ড বেশিদিন টিকল না। কৌশিক যখন ৩৭ বছ বয়সী স্টপাকে হারাল, তখন সে বয়সে ইভানোভিচের চেয়েও পাঁচ মাসের ছোট।

কৌশিক বলে, আমি সত্যই উচ্ছ্বসিত। আমার খেলা আর খেলার ধরন নিয়ে গর্ববোধ করি, বিশেষ করে যেহেতু খেলার একপর্যায়ে খারাপ অবস্থানে ছিলাম, কিন্তু সেখান থেকে উঠে আসতে পেরেছি।

বিশ্বে তরুণদের বেশ কয়েকটি টুর্নামেন্টে অংশ নিয়ে ইতোমধ্যে কৌশিক সুনাম কুড়িয়েছে। ২০২২ সালে ওয়ার্ল্ড আন্ডার-৮ র‌্যাপিড চ্যাম্পিয়নশিপ জয়ের পাশাপাশি সে বছর পূর্ব-এশিয়া যুব চ্যাপিম্পয়নশিপের অনুর্ধ্ব-৮ ক্যাটাগরিতে তিনটি সোনা জিতেছিল সে।

কৌশিকের বাবা কৌশিক শ্রীরাম জানান, অভিজ্ঞ খেলোয়ারদের হারিয়ে ছেলে রেকর্ড গড়লেও তিনি কিংবা তার স্ত্রীর কেউই দাবা খেলেন না। পরিবারে খেলাধুলার কোনো চলও নেই। আর সে কারণেই ছেলেকে নিয়ে তারা অনেক বেশি বিস্মিত।

কৌশিক প্রতিদিন সাত ঘণ্টা করে অনুশীলন করে দাবায় এমন সিদ্ধহস্ত হয়ে উঠেছে বলে জানান তার বাবা।

National Tribune

সম্পাদক ও প্রকাশক: আনোয়ার হোসেন নবীন

যোগাযোগ: +880244809006

ই-মেইল: [email protected]

ঠিকানা: ২২০/১ (৫ম তলা), বেগম রোকেয়া সরণি, তালতলা, আগারগাঁও, পশ্চিম কাফরুল, ঢাকা-১২০৭

আমাদের সঙ্গে থাকুন

© 2025 National Tribune All Rights Reserved.