× প্রচ্ছদ জাতীয় রাজনীতি অর্থনীতি সারাদেশ আন্তর্জাতিক খেলা বিনোদন ফিচার প্রবাস সকল বিভাগ
ছবি ভিডিও লাইভ লেখক আর্কাইভ

‘চ্যাম্পিয়ন’ দাদির ভক্ত সারা

ন্যাশনাল ট্রিবিউন রিপোর্ট

২৫ জুন ২০২৪, ০৩:৩৫ এএম । আপডেটঃ ২৫ জুন ২০২৪, ০৩:৩৭ এএম

শর্মিলা ঠাকুর ও সারা আলী খান। ইনস্টাগ্রাম থেকে

চলচ্চিত্র পরিবারের কন্যা সারা আলী খান। পরিবারের প্রায় সবাই অভিনয়জগতের সঙ্গে জড়িয়ে। তবে দাদি শর্মিলা ঠাকুর তাঁর জীবনে বিশেষ কিছু। সম্প্রতি এক সাক্ষাৎকারে দাদির সঙ্গে রসায়ন নিয়ে কথা বলেছেন সারা।

সারা খুব কম সময়ের মধ্যে অভিনয় জগতে নিজের পাকাপাকি জায়গা করে নিয়েছেন। তাঁকে শেষ পর্দায় দেখা গেছে নেটফ্লিক্সের ‘মার্ডার মুবারক’ ছবিতে। তবে তাঁর অভিনেত্রী হয়ে ওঠার পেছনে দাদির অবদান আছে বলে জানিয়েছেন অভিনেত্রী।

সারা এক সাক্ষাৎকারে শর্মিলা ঠাকুরের প্রসঙ্গে বলেছেন, ‘তিনি আমাদের সবার হয়ে কথা বলেন। সব সময় আমার পাশে দাঁড়িয়েছেন। ২০২০ সালটা আমার জন্য মোটেও ভালো ছিল না। তিনি সেই সময় আমার পাশে ছিলেন। আমার ভাই আর মায়ের পাশেও ছিলেন উনি। তবে বাবার পাশেও উনি একইভাবে ছিলেন। তিনি আমাকে আমাদের পারিবারিক ঐতিহ্য, শিকড়ের সঙ্গে যুক্ত করেছেন। দাদি অত্যন্ত আধুনিকমনস্ক। সব সময় নতুন কিছুকে উনি খোলামনে স্বাগত জানান। ছবি, সামাজিক জীবন, ছেলেদের ব্যাপারে উনি আমাকে সব সময় পরামর্শ দেন। তিনি হলেন চ্যাম্পিয়ন।’

বলিউডের পতৌদি পরিবারের প্রায় সবাই অভিনেতা হিসেবে দুর্দান্ত। বাড়িতে কতটা ফিল্মি পরিবেশ থাকে? এমন প্রশ্নের উত্তরে সারা বলেন, ‘বাড়িতে সবাই সিনেমার সঙ্গে ঠিক, কিন্তু এটাও মাথায় রাখতে হবে একেকজন একেক প্রজন্মের। তাই সবার দৃষ্টিভঙ্গি আলাদা। তবে সবাই কাজের সুযোগ পাচ্ছি, কাজটা উপভোগ করেছি, এটাই বড় ব্যাপার। এটা ৯-৫টা চাকরির মতো নয়। অভিনয় এমন এক পেশা, যা আপনাকে সুস্থ, সক্রিয়, সতেজ রাখতে সাহায্য করে।’

পাঁচ বছরের অভিনয়জীবন সারাকে কী শিখিয়েছে? জানতে চাইলে অভিনেত্রীর জবাব, ‘নিজের প্রতি আস্থা রাখতে শিখেছি। অনেকেই টেনে নামানোর চেষ্টা করবে। বিশেষ করে আপনি যদি তাদের সুযোগ করে দেন। এই পাঁচ বছরে আমি যা কিছু পেয়েছি, সে জন্য কৃতজ্ঞ। আরও একটা বিষয় শিখেছি, এখন আমি সবকিছু ইতিবাচক দৃষ্টিভঙ্গিতে দেখার চেষ্টা করি।’

অন্তর্জালে সারাকে নিয়ে অনেক ট্রল হয়। এ প্রসঙ্গে তাঁর ভাষ্য, ‘আমি সব সময় মনে করি এর থেকেও খারাপ হয়তো ঘটতে পারত। ট্রল করা হলে আমি ভাবি, নিদেনপক্ষে আমাকে নিয়ে তো আলোচনা হচ্ছে। একজন অভিনেতা যখন অপ্রাসঙ্গিক হয়ে যান, সেখানেই তাঁর মৃত্যু হয়। জীবনে উন্নতি করতে হলে কঠোর পরিশ্রম করে যেতে হবে।’

National Tribune

সম্পাদক ও প্রকাশক: আনোয়ার হোসেন নবীন

যোগাযোগ: +880244809006

ই-মেইল: [email protected]

ঠিকানা: ২২০/১ (৫ম তলা), বেগম রোকেয়া সরণি, তালতলা, আগারগাঁও, পশ্চিম কাফরুল, ঢাকা-১২০৭

আমাদের সঙ্গে থাকুন

© 2025 National Tribune All Rights Reserved.