× প্রচ্ছদ জাতীয় রাজনীতি অর্থনীতি সারাদেশ আন্তর্জাতিক খেলা বিনোদন ফিচার প্রবাস সকল বিভাগ
ছবি ভিডিও লাইভ লেখক আর্কাইভ

উষ্ণতা ছড়াচ্ছেন স্বস্তিকাকন্যা, মায়ের পথেই হাঁটবেন?

ন্যাশনাল ট্রিবিউন ডেস্ক

০৬ জুন ২০২৪, ০০:৪৭ এএম । আপডেটঃ ০৬ জুন ২০২৪, ০০:৪৭ এএম

সংগৃহীত

মেয়ের সঙ্গে সম্পর্কটা বন্ধুর মতোই অভিনেত্রী স্বস্তিকার। নায়িকা যখন কলেজে পড়ছেন, তখনই কন্যার মা হয়েছেন। যদিও অন্বেষার বাবার সঙ্গে সেই সংসার টেকেনি স্বস্তিকার।

তবুও অভিনেত্রী থেমে থাকেননি। মেয়ে, ক্যারিয়ার দুটোই সমানতালে সামলেছেন তিনি। যে কারণে অন্বেষার সঙ্গে তার সম্পর্কটা বরাবরই বন্ধুর মতো। অন্যদিকে মাকে সর্বদা আগলে রাখেন একমাত্র কন্যা। 

স্বস্তিকা মানেই অকপট, অনায়াস। মায়ের মতোই স্পষ্টবক্তা ২৪ বছর বয়সী অন্বেষা। দীর্ঘদিন ধরেই যুক্তরাজ্যে সাইকোলজি নিয়ে পড়ালেখা করছেন। পড়াশোনার ফাঁকে ঘুরে বেড়াতে দারুণ পছন্দ করেন তারকাকন্যা। সময় পেলেই বেরিয়ে পড়েন বিভিন্ন স্থানে। 

সম্প্রতি বিদেশের এক নাইটক্লাবে বন্ধুদের সঙ্গে আড্ডা দিতে দেখা গেল অন্বেষাকে। ডিপনেকের ককটেল ড্রেসে খোলামেলা রূপেই হাজির হয়েছেন স্বস্তিকা কন্যা। তার বোল্ড অবতারে ঘায়েল নেটদুনিয়া। 

স্বস্তিকার মেয়ের এমন রূপ দেখে নেটিজেনদের প্রশ্ন, মায়ের পথেই হাঁটছেন স্বস্তিকাকন্যা? শিগগিরই অভিনয়ে অভিষেক করছেন তিনি।

যদিও সেই প্রশ্নের উত্তর আগেই দিয়েছেন অন্বেষা। একবার এক ভক্তের এমন প্রশ্নের উত্তরে তিনি বলেছেন,  ‘তোমাদের কী মনে হয় আমি এত কষ্ট করে যুক্তরাজ্যে এসেছি পড়াশোনা করতে, কলকাতা ফিরে গিয়ে অভিনেত্রী হবো বলে? তোমাদের কী মনে হচ্ছে এখানে আমি বেড়াতে এসেছি?’

কলকাতার ছেলে শ্লোক চন্দনের সঙ্গে প্রেমের সম্পর্কে রয়েছেন অন্বেষা। হবু জামাইয়ের সঙ্গে দারুণ বন্ডিং স্বস্তিকার। একসঙ্গে তিনজনের আড্ডাও জমে। সেই ছবি সোশ্যাল মিডিয়াতেও প্রকাশ করেন মা-মেয়ে। 

স্বস্তিকা ও প্রমিত সেনের একমাত্র কন্যা অন্বেষা। বিয়ের দু-বছরের মাথায় স্বামীর ঘর ছেড়েছিলেন অভিনেত্রী, তবে আজও আইনি বিচ্ছেদ হয়নি তাদের। বাবা-মায়ের বিচ্ছেদের পর স্বস্তিকার কাছেই বড় হয়েছেন অন্বেষা। একা হাতেই মেয়েকে মানুষ করেছেন অভিনেত্রী।

মেয়েকে নিজের মতো করে বড় হওয়ার স্বাধীনতা দিয়েছেন স্বস্তিকা। বেছে নিতে দিয়েছেন পছন্দের ক্যারিয়ার। মাসখানেক আগেই হিন্দুস্তান টাইমস বাংলাকে অন্বেষার আপোসহীন মেজাজ নিয়ে স্বস্তিকা বলেন, ‘আমার মধ্যে যে সত্ত্বা রয়েছে ওর মধ্যে সেগুলো আরও বেশি করে থাকা উচিত।

পৃথিবী যেদিকে এগোচ্ছে, তাতে নিজের মতো করে জীবনটা গুছিয়ে নেওয়াটা জরুরি। আমি ওর বয়সে ততোটা গুছানো ছিলাম না। সময় এগিয়েছে, অনেক বদল এসেছে। নিজের যা ঠিক মনে হবে সেটা করাটা জরুরি। তাছাড়া মায়ের সব বারণ শোনবার বয়সও তার নেই।’

National Tribune

সম্পাদক ও প্রকাশক: আনোয়ার হোসেন নবীন

যোগাযোগ: +880244809006

ই-মেইল: [email protected]

ঠিকানা: ২২০/১ (৫ম তলা), বেগম রোকেয়া সরণি, তালতলা, আগারগাঁও, পশ্চিম কাফরুল, ঢাকা-১২০৭

আমাদের সঙ্গে থাকুন

© 2025 National Tribune All Rights Reserved.