× প্রচ্ছদ জাতীয় রাজনীতি অর্থনীতি সারাদেশ আন্তর্জাতিক খেলা বিনোদন ফিচার প্রবাস সকল বিভাগ
ছবি ভিডিও লাইভ লেখক আর্কাইভ

স্ত্রীর যৌতুক মামলায় উপজেলা চেয়ারম্যান কারাগারে

ন্যাশনাল ট্রিবিউন রিপোর্ট

২০ জুন ২০২৪, ১১:৩৫ এএম । আপডেটঃ ২০ জুন ২০২৪, ১১:৩৬ এএম

ছবি: সংগৃহীত

নারায়ণগঞ্জে স্ত্রীর করা যৌতুকের মামলায় বন্দর উপজেলার নবনির্বাচিত চেয়ারম্যান মাকসুদ হোসেনকে কারাগারে পাঠিয়েছেন আদালত। বৃহস্পতিবার (২০ জুন) দুপুরে নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনালের অতিরিক্ত দায়িত্বে থাকা অতিরিক্ত জেলা ও দায়রা জজ উম্মে সরাবন তহুরা এ আদেশ দেন।

এর আগে মাকসুদ হোসেন আদালতে উপস্থিত হয়ে জামিন আবেদন করলে তা নামঞ্জুর হয় বলে জানান আদালতের সরকারি কৌঁসুলি (পিপি) রকিবউদ্দিন আহমেদ।

জেলা জাতীয় পার্টির সহসভাপতি মাকসুদ হোসেন গত ৮ মে বন্দর উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে আনারস প্রতীকে বিপুল ভোটের ব্যবধানে চেয়ারম্যান নির্বাচিত হন। চেয়ারম্যান হিসেবে আনুষ্ঠানিকভাবে দায়িত্ব নেওয়ার ৯ দিনের মাথায় কারাগারে গেলেন তিনি।

গত ২৩ এপ্রিল মাকসুদের দ্বিতীয় স্ত্রী সুলতানা বেগম যৌতুকের দাবিতে নির্যাতনের অভিযোগে নারী ও শিশু নির্যাতন দমন আইনে নারায়ণগঞ্জের নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনালে মামলা করেন। আদালত অভিযোগ তদন্তের জন্য বন্দর থানাকে নির্দেশ দেন। পরদিন বন্দর থানায় নারী ও শিশু নির্যাতন দমন আইনে মামলাটি রেকর্ড হয়।

মামলার নথি থেকে জানা যায়, মাকসুদ হোসেন ১৯৯৮ সালে সুলতানা বেগমকে বিয়ে করেন। এই সংসারে তাদের এক কন্যা সন্তান রয়েছে। মাকসুদের আগে বিয়ে হলেও সুলতানা তা জানতেন না। তাদের বিয়ের দুই বছর পর মাকসুদ তার পৈতৃক সম্পত্তির অংশ বিক্রি করে টাকা আনতে চাপ দেয় বলে অভিযোগে উল্লেখ করা হয়। তিনি টাকা দিতে অস্বীকার করায় অভিযুক্ত তার স্ত্রী ও মেয়েকে তার শ্বশুর বাড়িতে রেখে যায় এবং কদাচিৎ যোগাযোগ করত বলে অভিযোগ সুলতানার। এরপর ২০২২ সালের ১১ নভেম্বর আদালতে মামলা করেন তিনি।

সুলতানা বলেন, গত ২১ এপ্রিল তার স্বামী কয়েকজন বন্ধুসহ তার শ্বশুরবাড়িতে এসে পূর্বে করা যৌতুকের মামলা তুলে নেওয়ার হুমকি দেয়। মা-মেয়ে মিলে প্রতিবাদ করলে তাদেরকে মারধর করা হয় বলেও অভিযোগ করেন তিনি।

National Tribune

সম্পাদক ও প্রকাশক: আনোয়ার হোসেন নবীন

যোগাযোগ: +880244809006

ই-মেইল: [email protected]

ঠিকানা: ২২০/১ (৫ম তলা), বেগম রোকেয়া সরণি, তালতলা, আগারগাঁও, পশ্চিম কাফরুল, ঢাকা-১২০৭

আমাদের সঙ্গে থাকুন

© 2025 National Tribune All Rights Reserved.