× প্রচ্ছদ জাতীয় রাজনীতি অর্থনীতি সারাদেশ আন্তর্জাতিক খেলা বিনোদন ফিচার প্রবাস সকল বিভাগ
ছবি ভিডিও লাইভ লেখক আর্কাইভ

মিয়ানমারে সংঘাত

সীমান্তে গুলির শব্দ কিছুটা কমায় স্বস্তি

ন্যাশনাল ট্রিবিউন রিপোর্ট

০৬ ফেব্রুয়ারি ২০২৪, ২৩:৪৪ পিএম । আপডেটঃ ০৬ ফেব্রুয়ারি ২০২৪, ২৩:৪৬ পিএম

সংগৃহিত ছবি

বান্দরবানের নাইক্ষ্যংছড়ি ও কক্সবাজারের উখিয়ার পালংখালীর মিয়ানমার সীমান্তঘেঁষা গ্রামের লোকজন কিছুটা স্বস্তি নিয়ে রাত পার করেছে। কয়েক ঘণ্টা পরপর এক-দুটি গুলির শব্দ ভেসে এলেও ভারী গোলাবর্ষণ হয়নি গতকাল মঙ্গলবার রাত থেকে বুধবার সকাল আটটা পর্যন্ত। আতঙ্ক থাকলেও আজ সকাল থেকে সাধারণ মানুষকে রাস্তাঘাটে দেখা যাচ্ছে।

নাইক্ষ্যংছড়ি ও উখিয়া সীমান্তের ওপারে মিয়ানমারের তুমব্রু রাইট ক্যাম্প ও ঢেঁকিবনিয়া সীমান্তচৌকি দখলকে ঘিরে গত শনিবার দিবাগত রাত তিনটা থেকে বিদ্রোহী গোষ্ঠী আরাকান আর্মির সঙ্গে মিয়ানমারের বর্ডার গার্ড পুলিশের (বিজিপি) গোলাগুলি শুরু হয়। তুমব্রু রাইট ক্যাম্প দখলের পর গত রোববার রাত ১১টার দিকে ঢেঁকিবনিয়া সীমান্তচৌকি দখলে নিতে হামলা শুরু করে আরাকান আর্মি। তাদের হামলা ঠেকাতে না পেরে প্রাণে বাঁচতে দেশটির সেনাবাহিনী, সীমান্তরক্ষী বাহিনী (বিজিপি), পুলিশ, ইমিগ্রেশনসহ বিভিন্ন সংস্থার ২৬৪ সদস্য বাংলাদেশে আশ্রয় নিয়েছেন।

স্থানীয় লোকজন বলছেন, তাঁরা শুনেছেন, গতকাল মঙ্গলবার ঢেঁকিবনিয়া সীমান্তচৌকি দখল করে নিয়েছে আরকান আর্মি। ফলে গতকাল মঙ্গলবার সন্ধ্যা থেকে গুলির শব্দ কমে এসেছে। কয়েক ঘণ্টা পরপর এক-দুটি গুলির শব্দ শোনা গেলেও ছিল না ভারী গোলাবর্ষণের আওয়াজ। মিয়ানমারে সংঘর্ষ শুরু হওয়ার পর ঘুমধুম ও পালংখালীর ১৩টি গ্রামের মানুষ আতঙ্ক আর ভয় নিয়ে দিন কাটাচ্ছে। গোলাগুলি কমায় এখন কিছুটা স্বস্তি পাচ্ছে তারা।

আজ সকাল সাড়ে আটটার দিকে ঘুমধুমের বেতবুনিয়া বাজারে ৫০-৬০টি দোকানের মধ্যে বেশির ভাগ দোকান খুলেছে। মানুষ চায়ের দোকানগুলোতে আড্ডা দিচ্ছেন। তরকারির দোকানগুলোতে ভিড় বাড়ছে। কয়েক দিন ধরে এই বাজারের মাত্র কয়েকটি দোকান খোলা থাকত। বেতবুনিয়া বাজার থেকে জলপাইতলী-তুমব্রু সড়কে ইজিবাইক ও ব্যাটারিচালিত অটোরিকশার চলাচল আগের চেয়ে বেশি দেখা গেছে।


National Tribune

সম্পাদক ও প্রকাশক: আনোয়ার হোসেন নবীন

যোগাযোগ: +880244809006

ই-মেইল: [email protected]

ঠিকানা: ২২০/১ (৫ম তলা), বেগম রোকেয়া সরণি, তালতলা, আগারগাঁও, পশ্চিম কাফরুল, ঢাকা-১২০৭

আমাদের সঙ্গে থাকুন

© 2025 National Tribune All Rights Reserved.