× প্রচ্ছদ জাতীয় রাজনীতি অর্থনীতি সারাদেশ আন্তর্জাতিক খেলা বিনোদন ফিচার প্রবাস সকল বিভাগ
ছবি ভিডিও লাইভ লেখক আর্কাইভ

পুরনো ঋণ পরিশোধে নতুন ঋণ নিতে হচ্ছে

ন্যাশনাল ট্রিবিউন রিপোর্ট

০৪ এপ্রিল ২০২৪, ১১:৪২ এএম । আপডেটঃ ০৪ এপ্রিল ২০২৪, ১১:৪২ এএম

রাজধানীর হোটেল লেকশোর হোটেলে আয়োজিত সংলাপ অনুষ্ঠানে অতিথিরা। ছবি: সংগৃহীত

বিদেশি ঋণ পরিশোধ পরিস্থিতি অর্থনীতিতে চাপ তৈরি করেছে। বিশেষ করে স্বল্পমেয়াদি ঋণের চাপ অসহনীয় হয়ে উঠেছে। ঋণ পরিশোধে অর্থ সংকটে রয়েছে সরকার।

পুরনো ঋণ পরিশোধে বাধ্য হয়ে নতুন ঋণ নিতে হচ্ছে। যা আগামীতে আরও সংকট তৈরি করবে। ঋণ ব্যবস্থাপনায় দুর্নীতি না থাকলে পরিশোধ নিয়ে এত উদ্বেগ থাকতো না। অথচ ঋণের তেমন প্রতিফলন নেই জনজীবনে। 

‘বাংলাদেশের বৈদেশিক ঋণ গ্রহণ এবং পরিশোধের সক্ষমতা’ শিরোনামের এক সংলাপে আজ বৃহস্পতিবার এসব কথা বলেন বিশেষজ্ঞরা।

বেসরকারি গবেষণা সংস্থা সিপিডি এ সংলাপের আয়োজন করে।

এশিয়া ফাউন্ডেশনের সহযোগিতায় রাজধানীর হোটেল লেকশোর হোটেলে আয়োজিত অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি ছিলেন প্রধানমন্ত্রীর অর্থনৈতিক উপদেষ্টা ড. মসিউর রহমান। সংলাপ সঞ্চালনা করেন সিপিডির নির্বাহী পরিচালক ড. ফাহমিদা খাতুন।

বক্তারা বলেন, মাতৃমৃত্যু বৃদ্ধি, গড় আয়ু কমে যাবার পরিসংখ্যান প্রমাণ করে আর্থ–সামাজিক উন্নয়নেও তেমন কোনো অবদান নেই এসব ঋণের।

বরং ব্যাক্তি খাতের বিদেশি ঋণের অর্থ পাচার হয়ে থাকতে পারে বলে আশঙ্কা রয়েছে, যা এক ধরনের প্রতারণামূলক বাস্তবতা।

বিদেশি ঋণ গ্রহণ এবং ব্যবহারের কার্যকারিতার অভাব প্রসঙ্গে বিভিন্ন সমালোচনার জবাবে ড. মসিউর রহমান বলেন, বিদেশি ঋণ দরকার। তবে ব্যয়ের বিষয়ে সতর্ককতা প্রয়োজন। মান এবং ব্যয়ের বিষয়ে আরও খেয়াল করতে হবে।

তিনি বলেন, পদ্মা সেতুর নির্মাণ ব্যয় মূল্যায়ন করেছে বিশ্বব্যাংক। সুতরাং বেশি ব্যয় কিংবা দুর্নীতির অভিযোগ সঠিক নয়। বড় প্রকল্পের মধ্যে রুপপুর পারমাণবিক বিদ্যুৎ কেন্দ্রের অর্থায়নে রাশিয়া ছাড়া আর কেউ ঋণ দিতে রাজি হয়নি।

এ প্রকল্পটিতে ঋণের বিপরীতে সুদের হার শুরুতেও ৫ শতাংশ ছিল। এখনো একই হার বহাল আছে।

National Tribune

সম্পাদক ও প্রকাশক: আনোয়ার হোসেন নবীন

যোগাযোগ: +880244809006

ই-মেইল: [email protected]

ঠিকানা: ২২০/১ (৫ম তলা), বেগম রোকেয়া সরণি, তালতলা, আগারগাঁও, পশ্চিম কাফরুল, ঢাকা-১২০৭

আমাদের সঙ্গে থাকুন

© 2025 National Tribune All Rights Reserved.